Ekhon TV :: এখন টিভি

আমদানি বাড়লেও রোজার ভোগ্যপণ্যের বাজারে তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি। তবে ছোলা-ডালের দাম কিছুটা কমেছে। আর আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে তেল ও চিনি এবং বাড়তি দামে প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে বিপাকে পড়ছেন ক্রেতারা। 

রমজান মাস ঘিরে ছোলা, চিনি, ডাল, তেল ও খেজুরসহ বেশকিছু পণ্যের চাহিদা বাড়ে। চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলে বেচাকেনা।

পর্যাপ্ত আমদানি হওয়ায় খুলনার বড় বাজারে ছোলার দাম কিছুটা কমেছে। প্রতি কেজি ছোলা ৮৫ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর প্রকারভেদে প্রতি কেজি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত।

ক্রেতারা বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় কেনাকাটা করা যাচ্ছে না। প্রত্যেকটা জিনিসের দাম বেড়ে গেছে, কিছুই কেনা যাচ্ছে না। রমজান মাসে মানুষ কীভাবে চলবে, সেটাই ভাবছে। 

বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে ছোলা ও খেজুরের দাম আগের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে। প্রতি কেজি আজোয়া খেজুর ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর মানুষের হাতের অবস্থা ভালো না হওয়ায় বেচাকেনাও কমেছে।

এদিকে রমজান ঘিরে বরিশালে নিত্যপণ্যের বাজার স্বাভাবিক রয়েছে। সরবরাহ ভালো থাকায় চিড়া, ছোলা ও বেসনের দাম বাড়েনি। আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল ও চিনি। তবে খেজুরের কেজিতে ১০০ থেকে ২০০ টাকা বেড়েছে। 

বরিশালের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সাফিয়া সুলতানা বলেন, বাজার স্থিতিশীল রাখতে নিয়মিত তদারকি করা হচ্ছে।  

বাজারে পণ্যের বাড়তি দামে রমজানকেন্দ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্যে কিছুটা ছন্দপতন ঘটেছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। তবে রোজা শুরু হলে বিক্রি বাড়বে বলে আশা তাঁদের।

এএইচ

Advertisement
Advertisement
Advertisement