
কেন ওটিটিতে ঝুঁকছেন শিল্পীরা?

শিল্পীরা ওটিটিতে ঝুঁকছে
১২ মার্চ ২০২৩, ১৪:৪৩
মেহেরাব মারজান , এখন টিভি
সময়ের সাথে বদলে যায় কত কিছু। মানুষের রুচিতে আসে পরিবর্তন। সিনেমা দেখার ক্ষেত্রেও ঠিক তাই। তথ্য প্রযুক্তির যুগে দর্শক-অভিনয়শিল্পীরা ঝুঁকছেন ওটিটি প্ল্যাটফর্মের দিকে। কাজের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। এই মাধ্যমটি কিভাবে দেখছেন তারা?
এক সময় প্রেক্ষাগৃহে সিনেমা দেখার জন্য অপেক্ষায় থকতো মানুষ। টিকিটের জন্য থাকতো লম্বা লাইন। সময়ের সাথে বদলেছে প্রেক্ষাপট। মোবাইল ফোন-ইটারনেটের যুগে মানুষ নতুন মাধ্যমের দিকে ঝুঁকছে। প্রতিনিয়ত যোগ হচ্ছে নতুন নতুন প্রযুক্তি।
স্ট্রিমিংয়ের যুগে সিনেমার জন্য তৈরি হয়েছে নতুন প্ল্যাটফর্ম। নেটফ্লিক্স, অ্যামাজন প্রাইম ভিডিও, ডিজনি প্লাস হটস্টার, এইচবিও ম্যাক্স বিশ্বব্যাপী অন্যতম জনপ্রিয় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম। আন্তর্জাতিক কন্টেন্টের সঙ্গে তাল মেলাতে পিছিয়ে নেই দেশীয় প্লাটফর্মগুলোও। বিঞ্জে, হৈচৈ, বায়োস্কোপ, চরকিতে নিয়মিত মুক্তি পাচ্ছে বিভিন্ন ওয়েব ফিল্ম।
এ প্রসঙ্গে অভিনেত্রী দীপা খন্দকার বলেন, যেকোনো মাধ্যম হোক না কেন যত বেশি মানুষ আমাদের দেখবে সেখানেই আমাদের স্বার্থকতা।”
আবার ওটিটিতে কোনো কাজ করা হলে সেটি দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া ব্যস্ত মানুষেরা টেলিভিশন দেখার মতো অবসর পায় না ফলে তারা ওটিটিতেই বেশি ঝুঁকে। তাই শিল্পীরাও এই মাধ্যমে কাজ করছে, বললেন অভিনেত্রী মিষ্টি মারিয়া
চলতে ফিরতে, যে কোনো জায়গায়, যখন তখন ইচ্ছে মতো কন্টেন্ট দেখার সুযোগ এখন হাতের মুঠোয়। তাই তরুণদের আগ্রহ বাড়ছে ওটিটিতে।
মার্কিন নিউজ কন্টেন্ট পাবলিশার কোম্পানি বিজনেসওয়্যারের হিসাবে, ২০১৯ সালে ওটিটি বাজারের মূল্য ছিলো ৮ হাজার ৫১৬ কোটি মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের মধ্যে যা ১৯ হাজার ৪০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
আইকে